মঙ্গলবার   জুন ৩ ২০২৫   ২০  জ্যৈষ্ঠ  ১৪৩২


চট্টগ্রাম বিআরটিএর দালাল রিযাজের দৌড়াতে অতিষ্ঠ নতুন ও পুরাতন লাইসেন্স আবেদনকারীরা

Mohammad Obaidullah Chowdhury

Updated 25-Jun-01 /   |   চট্রগ্রাম জেলা প্রতিনিধি   Read : 40
ছবি
ছবি

বিআরটিএর দালাল রিয়াজের দৌড়াতে অতিষ্ঠ সাধারন জনগন ও নতুন পুরাতন আবেদনকারীরা,

‘স্যার,

লাইসেন্স করাইবেন নাকি গাড়ির রেজিস্ট্রেশন করাইবেন? আপনার কষ্ট কইরা করা লাগবো না; আমরা কইরা দিমু। আপনে খালি কতক্ষণ অপেক্ষা করবেন।সরকারি যা খরচ হইবো তার চাইয়া ৫ হাজার ট্যাকা বেশি দিবেন স্যার। ’কথাগুলো বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআরটিএ)হাটাজারী নতুনপাড়া সার্কেল ২ কার্যালয়ে অবস্থানরত দালালদের।এসব সরকারি কার্যালয়ে যারা গাড়ির রেজিস্ট্রেশন বা ড্রাইভিং লাইসেন্স করতে আসেন, প্রতিনিয়ত শুনে থাকেন।বিআরটি এ’র আশীর্বাদে কোটি টাকার মালিক এ দালাল চক্রের মোহাম্মদ রিয়াজ এবং তার সাঙ্গোপাঙ্গরা এসব দালালের হাত রয়েছে বিআরটিএর নতুন লাইসেন্স তৈরি- নবায়ন, নতুন-পুরনো গাড়ির রেজিস্ট্রেশন, মালিকানা পরিবর্তন, গাড়ি ও ড্রাইভিং স্কিল টেস্টের কাগজ পত্র।

সূত্রে জানা যায়,বিআরটিএ’র আশীর্বাদে কোটি টাকার মালিক বনে গেল সিন্ডিকেটের দালাল মোহাম্মদ রিয়াজক( প্রকাশ দালাল রিয়াজ)  নামে পরিচিত বিআরটিএতে। অন্য দিকে তার দায়িত্ব রতা দালাল সিন্ডিকেটের অন্যান্য  সদস্যরা ও  বর্তমানে অনেক সম্পদের মালিক  দালালি করে বনে গেলো কোটি টাকা মালিক। চট্টগ্রাম শহরে গড়ে তুলেছেন সম্পত্তির পাহাড়।নতুন লাইসেন্স তৈরি- নবায়ন, নতুন-পুরনো গাড়ির রেজিস্ট্রেশন, মালিকানা পরিবর্তন, গাড়ি ও ড্রাইভিং স্কিল টেস্ট এসব সংক্রান্ত যে কোনো কঠিন কাজ বিআরটিএ সিনিয়র কর্মকর্তাদের ম্যানেজ করে নিমিষেই করে নেন দালাল রিয়াজ বাহিনী  দরকার পড়েনা কোন নিয়মনীতি, টাকা দিলে মিলে ইমারজেন্সি সব কিছু। বিনিময়ে নিয়ে থাকেন বিশাল অংকের অর্থ।টাকার বিনিময়ে যে কাউকে মিলিয়ে দেন খুব সহজে ড্রাইভিং লাইসেন্স। অবৈধভাবে বড় গাড়ি ছাড়াই পাওয়া যায় ফিটনেস,মালিক ছাড়া মালিকানা। এভাবে করে দালালদের হাতে লেনদেন হয়ে প্রতিদিন লক্ষ লক্ষ টাকা।বয়সের সাথে সাথে চালাকচতুর ও বিআরটিএ নতুনপাড়া হাটহাজারি মেট্রোসার্কেল ২ অফিস এর একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার  পরিচয়ে  দালাল রিয়াজ।অফিসে নিজের ক্ষমতা দেখানোর জন্য অবৈধভাবে সাবেক আওয়ামী সরকারের বড় বড় পদে থাকা নেতাদের কাজ করে দেন খুব সহজে।

এমনটাই অভিযোগ ওই দালাল এবং তার বাহিনীদের বিরুদ্ধে।সরকারি অফিসে স্টাফ না হয়েও ইউজ করছেন অফিসের ডেস্ক,কম্পিউটার এর মত গুরুত্বপূর্ণ সরঞ্জাম 

দালাল রিয়াজের সেখানে রয়েছে দালালের আধিক্য। যারাই বিআরটিএ যান, তাদের পেছনেই লেগে যায় দালাল চক্রের সদস্যরা।

আইন শৃঙ্খলারক্ষাকারী বাহিনীর চোখ ফাঁকি দিয়ে তারা নিজের কর্ম সারেন, লেনদেন করেন। বিআরটিএ কার্যালয়ে বাহিরে রিয়াজের ঝাউতলায় অবস্থিত দোকান নামক অফিসে এ। তা ছাড়া দালালদের দৌরাত্ম্যের কারণে ভোগান্তি বাড়ত আরও বহুগুণে।একদিকে ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে, নবায়ন করতে ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে গ্রাহকদের। বারবার সময় দিয়েও কথা রাখতে পারছে না বিআরটিএ। কিভাবে দালাল চক্র এত দ্রুত সময়ে এসব কাগজ পত্র রেডি করে দেন জনমনে প্রশ্ন?দালালের মাধ্যমে কাজ তাড়াতাড়ি হয় বলেও স্বীকার করেছেন সেবা গ্রহীতারা।এবিষয় মুঠোফোনে কথা হলে রিয়াজ তার বক্তব্য নিতে হবে? রিয়াজের নাম্বার +880 1814-107040,কথার চলে বুঝতে দেরি নেই এই চক্রটি বিআরটিএ দালাল।ভুক্তভোগী দের  নাম্বার (০১৭২৫১০০২২৫)(+880 1641-396886)

+880 1839-908067
বিআরটিএর কর্মকর্তার বক্তব্য নিতে হবে,,